সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ দুবাই , নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আমরা পরিপূর্ণ একটি সুদর্শন টেবিল তৈরি করেছি। যেটি তোমাকে দুবাইয়ের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ পেতে সাহায্য করবে। ২০২৩ সালে দুবাইয়ের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি তোমাকে প্রতিদিনের, সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জানতে সাহায্য করবে।
আমরা যে দুবাইয়ের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ করেছি এটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ আজকের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ দুবাই পোস্টটি শুধুমাত্র দুবাই এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার রোজাদারদের জন্য।
সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ দুবাই
নিচে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই ও পার্শ্ববর্তী এলাকার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি দেওয়া হল। সংযুক্ত আরব আমিরাতের অন্যান্য অঞ্চলের সেহরি এবং ইফতারের সময়গুলির জন্য নীচে দেখুন।
রহমতের ১০ দিন
নং | তারিখ | দিবস | সেহরির শেষ সময় |
ফজর | ইফতারের সময় |
---|---|---|---|---|---|
১ | ২৩ মার্চ | বৃহস্পতিবার | ৪:৫২ | ৫:০২ | ৬:৩৫ |
২ | ২৪ মার্চ | শুক্রবার | ৪:৫১ | ৫:০১ | ৬:৩৫ |
৩ | ২৫ মার্চ | শনিবার | ৪:৫০ | ৫:০০ | ৬:৩৫ |
৪ | ২৬ মার্চ | রবিবার | ৪:৪৯ | ৪:৫৯ | ৬:৩৬ |
৫ | ২৭ মার্চ | সোমবার | ৪:৪৮ | ৪:৫৮ | ৬:৩৬ |
৬ | ২৮ মার্চ | মঙ্গলবার | ৪:৪৭ | ৪:৫৭ | ৬:৩৭ |
৭ | ২৯ মার্চ | বুধবার | ৪:৪৬ | ৪:৫৬ | ৬:৩৭ |
৮ | ৩০ মার্চ | বৃহস্পতিবার | ৪:৪৫ | ৪:৫৫ | ৬:৩৮ |
৯ | ৩১ মার্চ | শুক্রবার | ৪:৪৪ | ৪:৫৪ | ৬:৩৮ |
১০ | ১ এপ্রিল | শনিবার | ৪:৪২ | ৪:৫২ | ৬:৩৯ |
মাগফেরাতের ১০ দিন
নং | তারিখ | দিবস | সেহরির শেষ সময় |
ফজর | ইফতারের সময় |
---|---|---|---|---|---|
১১ | ২ এপ্রিল | রবিবার | ৪:৪১ | ৪:৫১ | ৬:৩৯ |
১২ | ৩ এপ্রিল | সোমবার | ৪:৪০ | ৪:৫০ | ৬:৩৯ |
১৩ | ৪ এপ্রিল | মঙ্গলবার | ৪:৩৯ | ৪:৪৯ | ৬:৪০ |
১৪ | ৫ এপ্রিল | বুধবার | ৪:৩৮ | ৪:৪৮ | ৬:৪০ |
১৫ | ৬ এপ্রিল | বৃহস্পতিবার | ৪:৩৭ | ৪:৪৭ | ৬:৪১ |
১৬ | ৭ এপ্রিল | শুক্রবার | ৪:৩৬ | ৪:৪৬ | ৬:৪১ |
১৭ | ৮ এপ্রিল | শনিবার | ৪:৩৫ | ৪:৪৫ | ৬:৪২ |
১৮ | ৯ এপ্রিল | রবিবার | ৪:৩৩ | ৪:৪৩ | ৬:৪২ |
১৯ | ১০ এপ্রিল | সোমবার | ৪:৩২ | ৪:৪২ | ৬:৪৩ |
২০ | ১১ এপ্রিল | মঙ্গলবার | ৪:৩১ | ৪:৪১ | ৬:৪৩ |
নাজাতের ১০ দিন
নং | তারিখ | দিবস | সেহরির শেষ সময় |
ফজর | ইফতারের সময় |
---|---|---|---|---|---|
২১ | ১২ এপ্রিল | বুধবার | ৪:৩০ | ৪:৪০ | ৬:৪৩ |
২২ | ১৩ এপ্রিল | বৃহস্পতিবার | ৪:২৯ | ৪:৩৯ | ৬:৪৪ |
২৩ | ১৪ এপ্রিল | শুক্রবার | ৪:২৮ | ৪:৩৮ | ৬:৪৪ |
২৪ | ১৫ এপ্রিল | শনিবার | ৪:২৭ | ৪:৩৭ | ৬:৪৫ |
২৫ | ১৬ এপ্রিল | রবিবার | ৪:২৬ | ৪:৩৬ | ৬:৪৫ |
২৬ | ১৭ এপ্রিল | সোমবার | ৪:২৫ | ৪:৩৫ | ৬:৪৬ |
২৭ | ১৮ এপ্রিল | মঙ্গলবার | ৪:২৩ | ৪:৩৩ | ৬:৪৬ |
২৮ | ১৯ এপ্রিল | বুধবার | ৪:২২ | ৪:৩২ | ৬:৪৭ |
২৯ | ২০ এপ্রিল | বৃহস্পতিবার | ৪:২১ | ৪:৩১ | ৬:৪৭ |
৩০ * | ২১ এপ্রিল | শুক্রবার | ৪:২০ | ৪:৩০ | ৬:৪৮ |
রোজার নিয়ত:
বাংলায় উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমা গদাম মিন শাহরি রমাদ্বানাল মুবারকি ফারদ্বল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাক্বব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আংতাস সামীউল আলীম।
অর্থ: আয় আল্লাহ পাক! আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকালের রমাদ্বান শরীফ-এর ফরয রোযা রাখার নিয়ত করছি। আমার তরফ থেকে আপনি তা কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা , সর্বজ্ঞাত।
মাসআলা: কেউ যদি ছুবহি ছাদিক্বের পূর্বে নিয়ত করতে ভুলে যায় তাহলে তাকে দ্বিপ্রহরের পূর্বে নিয়ত করতে হবে। তখন এভাবে নিয়ত করবে:
বাংলায় উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমাল ইয়াওমা মিন শাহরি রমাদ্বানাল মুবারকি ফারদ্বাল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফা তাক্বাব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আংতাস সামীউল আলীম।
ইফতারের দোয়া:
বাংলায় উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সুমতু লাকা, ওয়া তাওআক্কালতু আ‘লা রিঝক্বিকা, ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রহিমীন।
অর্থ: আয় আল্লাহ পাক! আমি আপনারই সন্তুষ্টির জন্য রোযা রেখেছি এবং আপনারই দেয়া রিযিক্ব দ্বারা ইফতার করছি।
রহমতের ১০ দিন
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এই রমজান মাসের প্রথম ১০ দিন আল্লাহর রহমত দ্বারা পরিপূর্ণ। আমরা সবাই জানি যে, রমজান মাসই মুসলমানদের জন্য ফজিলতপূর্ণ। বছরের অন্যান্য মাসের তুলনায় এই রমজান মাস মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ। এই রমজান মাসে আমি আল্লাহর ছায়ায় আশ্রয় পাই। পবিত্র রমজান মাসের প্রথম ১০ দিনকে রহমতের দিন বলা হয়। আপনি যদি দুবাইতে থাকেন তাহলে ১০ দিনের করুণার তালিকা দেখতে নিচে স্ক্রোল করুন
S.No | SEHRI | IFTAR | DATE |
1 | 05:01 AM | 6:32 PM | 23-Mar-23 |
2 | 05:00 AM | 6:33 PM | 24-Mar-23 |
3 | 04:59 AM | 6:33 PM | 25-Mar-23 |
4 | 04:57 AM | 6:34 PM | 26-Mar-23 |
5 | 04:56 AM | 6:34 PM | 27-Mar-23 |
6 | 04:55 AM | 6:34 PM | 28-Mar-23 |
7 | 04:54 AM | 6:35 PM | 29-Mar-23 |
8 | 04:53 AM | 6:35 PM | 30-Mar-23 |
9 | 04:52 AM | 6:36 PM | 31-Mar-23 |
10 | 04:51 AM | 6:36 PM | 1-Apr-23 |
মাগফেরাতের ১০ দিন
মাগফেরাতের ১০ দিন হল রমজান মাসের দ্বিতীয় দশ দিন। হঠাৎ রমজানের ১০ তারিখ থেকে মাগফেরাতের দশ দিন শুরু হয়। রমজান মাসে মাগফেরাত মানে হলো সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া, তাঁর কাছে প্রার্থনা করা। সব মিলিয়ে বলা যায়, মাগফিরাতের ১০ দিনে মহান প্রভু আমাদের ক্ষমা করে দেন। নীচে রমজানে মাগফিরাতের ১০ দিনের তালিকা দেখুন।
S.No | SEHRI | IFTAR | DATE |
11 | 04:50 AM | 6:37 PM | 2-Apr-23 |
12 | 04:48 AM | 6:37 PM | 3-Apr-23 |
13 | 04:47 AM | 6:37 PM | 4-Apr-23 |
14 | 04:46 AM | 6:38 PM | 5-Apr-23 |
15 | 04:45 AM | 6:38 PM | 6-Apr-23 |
16 | 04:44 AM | 6:39 PM | 7-Apr-23 |
17 | 04:43 AM | 6:39 PM | 8-Apr-23 |
18 | 04:42 AM | 6:40 PM | 9-Apr-23 |
19 | 04:40 AM | 6:40 PM | 10-Apr-23 |
20 | 04:39 AM | 6:41 PM | 11-Apr-23 |
নাজাতের ১০ দিন
রমজান মাসে ১০ দিন রহমত, ১০ দিন মাগফিরাত এবং শেষ ১০ দিন হলো নাজাত। এই ১০টি দিন প্রত্যেক মুসলমানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা রমজান মাসের শেষ দশ দিন নাজাতের দিন এবং এই দশ দিনের যে কোনো দিন কদরের রাত খুঁজতে বলেছেন মহান রাব্বুল আলামিন। কদরের রাত সারা বছরের সবচেয়ে ফজিলতপূর্ণ রাত। অনেক লোক বিশ্বাস করে যে ২৬ দিনের উপবাসের পরে যে কোনও রাত শবা আল-কদরের রাত হতে পারে। তাই এই নাজাতের দশ দিনের যে কোনো দিন অনেক মুসলমান ইতিকাফে বসেন। তো চলুন নিচে গিয়ে জেনে নেওয়া যাক দশদিনের মোক্ষ সম্পর্কে।
S.No | SEHRI | IFTAR | DATE |
21 | 04:38 AM | 6:41 PM | 12-Apr-23 |
22 | 04:37 AM | 6:42 PM | 13-Apr-23 |
23 | 04:36 AM | 6:42 PM | 14-Apr-23 |
24 | 04:35 AM | 6:42 PM | 15-Apr-23 |
25 | 04:34 AM | 6:43 PM | 16-Apr-23 |
26 | 04:33 AM | 6:43 PM | 17-Apr-23 |
27 | 04:31 AM | 6:44 PM | 18-Apr-23 |
28 | 04:30 AM | 6:44 PM | 19-Apr-23 |
29 | 04:29 AM | 6:45 PM | 20-Apr-23 |
30 | 04:28 AM | 6:45 PM | 21-Apr-23 |
রোজা ভঙ্গের কারণ সমুহ:
- ইচ্ছাকৃত মদ্যপান।
- স্বেচ্ছায় মুখের বমি।
- নাক বা কানে ওষুধ বা তেল ঢোকানো, প্রবেশ করানো।
- কেউ জোর করে রোজা ভঙ্গ করলে।
- স্ত্রী সহবাস করলে।
- কুলি করতে করতে হলকের নিচে পানি চলে গেলে (অবশ্য তুমি রোজায় আছো কিন্তু সে কথা মনে না থাকলে
- রোজা ভাঙবে না)।
- কোন প্রকার ওষুধ ইনজেকশন বা সিরিঞ্জের মাধ্যমে মস্তিষ্কে বা শরীরে পৌঁছায়।
- নুড়ি বা ফলের বীজ গিলে ফেলা।
- সূর্য ডুবে গেছে ভেবে রোজা ভাঙার পর দেখা গেল সূর্য অস্ত যায় নি।
- নিয়ত না করলে পুরো রমজান মাস রোজা রাখবে।
- দাঁত থেকে খাবার গিলে ফেললে।
- ধূমপান, ইচ্ছাকৃতভাবে ধূপ বা ধূপ জ্বালিয়ে ধোঁয়া খাওয়া।
- মুখে গিলে ফেলার পর বমি।
- খাওয়া-দাওয়া করলে সাদিকের পর রাত হয়ে গেছে ভেবে।
- পান মুখে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়লে এবং সুবহে সাদিকের পর ঘুম থেকে উঠলে শুধু কাযা ওয়াজিব হবে।
রোজার মাকরুহগুলো:
- অপ্রয়োজনীয় কিছু চিবানো বা চাখা।
- মুখে কোন দ্রব্য রাখা।
- গার্গল করা বা নাকে পানি ঢাললে কিন্তু নাক দিয়ে পানি গলায় গেলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।
- ইচ্ছাকৃত মুখে থুথু জমা করে গলাধঃকরণ করা।
- গীবত, গালা-গালি ও ঝগড়া-ফাসাদ করা। কেউ গায়ে পড়ে ঝগড়া-ফাসাদ করতে এলে বলবে, আমি রোজাদার তোমাকে প্রত্যুত্থর দিতে অক্ষম।
- সারাদিন নাপাক অবস্থায় থাকা। এটি অত্যন্ত গুনাহের কাজ।
- অস্থিরতা ও কাতরতা প্রকাশ করা।
- কয়লা চিবিয়ে অথবা পাউডার, পেস্ট ও মাজন ইত্যাদি দ্বারা দাঁত পরিষ্কার করা।
আরো জানতে পারোঃ
সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ দুবাই
কি কি কারণে রোজা ভাঙতে পারে?
হ্যালো, এই পোষ্টের মাধ্যমে রোজা ভাঙার কারণ গুলো উল্লেখ করা হয়েছে।
ইফতারের দোয়া?
যদি এই পোস্টটি পরিদর্শন করো তাহলে রোজা থাকা এবং রোজা ভাঙ্গার নিয়ম জানতে পারবে।