হুমায়ূন আহমেদ এর উক্তি ৭০+

হুমায়ূন আহমেদ এর উক্তি ৭০+ সেরা সেরা উক্তিগুলো একজরে জেনে নিন। হুমায়ূন আহমেদ এর উক্তি বেছে বেছে নেয়া হয়েছে। একটি তথু অনুসারে হুমায়ূন এর ১০০০+ উক্তির বই রয়েছে। কিন্ত অনলাইনে অনেক কম সেই চিন্তা করে সেরা সেরা উক্তি গুলো বেছে এই প্রবন্ধটি করা হয়েছে।

হুমায়ূন আহমেদ এর উক্তি

১.”ভালোবাসা একটা পাখি। যখন খাঁচায় থাকে তখন মানুষ তাকে মুক্ত করে দিতে চায়। আর যখন খোলা আকাশে তাকে ডানা ঝাপটাতে দেখে তখন খাঁচায় বন্দী করতে চায়।”

২.”ভালোবাসা ও ঘৃনা দুটাই মানুষের চোখে লেখা থাকে।”

৩.“পৃথিবীতে অনেক ধরনের অত্যাচার আছে। ভালবাসার অত্যাচার হচ্ছে সবচেয়ে ভয়ানক অত্যাচার। এ অত্যাচারের বিরুদ্ধে কখনো কিছু বলা যায় না, শুধু সহ্য করে নিতে হয়।”

৫.“এই পৃথিবীতে প্রায় সবাই, তার থেকে বিপরীত স্বভাবের মানুষের সাথে প্রেমে পড়ে।”

৬. ” যদি আপনি অন্তর থেকে কাউকে চান, জেনে রাখুন সেই মানুষটিও আপনাকে ভেবেই ঘুমাতে যায়। ”

৭.“ কাউকে প্রচন্ডভাবে ভালোবাসার মধ্যে এক ধরনের দুর্বলতা আছে। নিজেকে তখন তুচ্ছ এবং সামান্য মনে হয়। এই ব্যাপারটা নিজেকে ছোট করে দেয়। ”

৮.” যে ভালবাসা যত গোপন,সেই ভালবাসা তত গভীর। ”

৯ ” কাউকে ভালোবাসলে বেশি কাছে যাবার চেষ্টা করতে নাই। ”

১০.” প্রত্যেক ভালবাসায় দুইজন সুখী হলেও তৃতীয় একজন অবশ্যই কষ্ট পাবেই, এটাই হয়তো প্রকৃতির নিয়ম। ”

১১. ” ভালোবাসার মাঝে হালকা ভয় থাকলে, সেই ভালোবাসা মধূর হয়। কেননা, হারানোর ভয়ে প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসা আরো বেড়ে যায়। ”

১২. “ যে জিনিস চোখের সামনে থাকে তাকে আমরা ভুলে যাই। যে ভালোবাসা সব সময় আমাদের ঘিরে রাখে। তার কথা আমাদের মনে থাকে না…. মনে থাকে হঠাৎ আসা ভালোবাসার কথা। ”

১৩. ” বাস্তবতা এতই কঠিন যে কখনও কখনও বুকের ভিতর গড়ে তোলা বিন্দু বিন্দু ভালবাসাও অসহায় হয়ে পড়ে। ”

১৪. ” যার রাগ বেশি সে নীরবে অনেক ভালোবাসতে জানে, যে নীরবে ভালোবাসতে জানে তার ভালোবাসার গভীরতা বেশি, আর যার ভালোবাসার গভীরতা বেশি তার কষ্টও অনেক বেশি। ”

১৫) বয়সকালেই মানুষ ছোট খাট ভুল করতে থাকে। ছোটখাটো ভুল করা যখন অভ্যাস হয়ে যায় তখন করে বড় ভুল !
১৬) ভদ্র ছেলেদের জন্য মেয়েদের মনে কখনও প্রেম জাগে না। যা জাগে সেটা হল সহানুভূতি |
১৭) মানুষ ট্রেইনের মত এক লাইনে চলে। তবে বিশেষ ঘটনার পর নতুন লাইন পাওয়া যায়।
১৮) কাজল ছাড়া মেয়ে দুধ ছাড়া চায়ের মত।
১৯) মানুষ শুধু যে মানুষের কাছ থেকে শিখবে তা না। পশু পাখির কাছ থেকে অনেক কিছু শেখা যায়।
২০) চাঁদের বিশালতা মানুষের মাঝেও আছে, চাঁদ এক জীবনে বারবার ফিরে আসে, ঠিক তেমন মানুষ প্রিয় বা অপ্রিয় যেই হোক, একবার চলে গেলে আবার ফিরে আসে।
২১) প্রতিটি দুঃসংবাদের সঙ্গে একটি করে সুসংবাদ থাকে।
২২) মায়ের গায়ে কোন দোষ লাগে না। ছেলে-মেয়ে মায়ের ত্রুটি দেখবে না। অন্যেরা হয়ত দেখবে, সন্তান কখনও না।
২৩) মেয়েদের স্বভাবই হচ্ছে হালকা জিনিস নিয়ে মাতামাতি করা।
২৪) একজন মানুষকে সত্যিকারভাবে জানার উপায় হচ্ছে তার স্বপ্নটা জানা।
২৫) বাবা-মা’র প্রথম সন্তান হচ্ছে চমৎকার একটি জীবন্ত খেলনা। এই খেলনার সবই ভালো। খেলনা যখন হাসে, বা-মা হাসে। খেলনা যখন কাঁদে বাবা-মা’র মুখ অন্ধকার হয়ে যায়।
২৬) যে একদিন পড়িয়েছে সে শিক্ষক । সারাজীবনই শিক্ষক। আবার যে একদিন চুরি করেছে সে কিন্তু রাজীবনই চোর না, তাহলে পৃথিবীর সব মানুষই চোর হত

হুমায়ুন আহমেদ বাণী

২৭) সমুদ্রের জীবনে যেমন জোয়ার-ভাটা আছে, মানুষের জীবনেও আছে। মানুষের সঙ্গে এই জায়গাতেই সমুদ্রের মিল।
২৮) চট করে কারো প্রেমে পড়ে যাওয়া কাজের কথা না। অতি রূপবতীদের কারও প্রেমে পড়তে নেই। অন্যেরা তাদের প্রেমে পড়বে, তা-ই নিয়ম।
২৯) মাঝে মাঝে তুচ্ছ বিষয় চোরাকাঁটার মত মনে লেগে থাকে… ব্যথা দেয় না,অস্বস্তি দেয়…
৩০) মানুষের মন বিচিত্র জিনিস। সমস্ত নক্ষত্র পূঞ্জে যে জটিলতা ও রহস্য তার থেকেও রহস্যময় মানুষের মন।
৩১) মেয়েরা গোছানো মানুষ পছন্দ করে না। মেয়েরা পছন্দ করে অগোছালো মানুষ
৩২) কিছু কিছু মানুষ সত্যি খুব অসহায়.. তাদের ভালোলাগা মন্দলাগা, ব্যথা বেদনা গুলো বলার মত কেউ থাকে না.. তাদের কিছু অবাক্ত কথা মনের গভীরেই রয়ে যায় .. আর কিছু কিছু স্মৃতি – এক সময় পরিনত হয় — দীর্ঘ শ্বাসে|
৩৩) মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলোই ধরণীর আসল রূপ দেখতে পায়।
৩৪) লাজুক ধরনের মানুষ বেশীর ভাগ সময়ই মনের কথা বলতে পারেনা। মনের কথা হড়বড় করে বলতে পারে শুধু মাত্র পাগলরাই। পাগলরা মনে হয় সেই কারণেই সুখী।
৩৫) যে সব মানুষের নাক সেনসেটিভ হয় তাদের কান কম সেনসেটিভ হয়। প্রকৃতি একটা বেশী দিলে অন্যটা কমিয়ে দেয়।
৩৬) গভীর প্রেম মানুষকে পুতুল বানিয় দেয়। প্রেমিক প্রেমিকার হাতের পুতুল হন কিংবা প্রেমিকা হয় প্রেমিকের পুতুল। দুজন এক সঙ্গে কখনো পুতুল হয় না। কে পুতুল হবে আর কে হবে সূত্রধর তা নির্ভর করে মানসিক ক্ষমতার উপর। মানসিক ক্ষমতা যার বেশী তার হাতেই পুতুলের সুতা।
৩৭) তুমি একটা খারাপ কাজ করেছো তার মানে তুমি একজন মানুষ, তুমি সেই খারাপ কাজটার জন্য অনুতপ্ত তার মানে তুমি একজন ভাল মানুষ।
৩৮) সব মানুষের জীবনেই অপূর্ণতা থাকবে। অতি পরিপূর্ণ যে মানুষ তাকে জিজ্ঞেস করলে সে ও অতি দুঃখের সঙ্গে তার অপূর্ণতার কথা বলবে। অপূর্ণতা থাকে না শুধু বড় বড় সাধক ও মহা পুরুষদের |

হুমায়ুন আহমেদ সেরা উক্তি

৩৯) বড় বড় ব্যাপারগুলি সহজেই ঝেড়ে ফেলা যায় কিন্তু তুচ্ছ ব্যাপারগুলি চোরকাঁটার মত কিছুতেই তাড়ানো যায় না !
৪০) সব মানুষকেই বিনয়কে এদেশে দুর্বলতা মনে করা হয়, বদমেজাজকে ব্যক্তিত্ব ভাবা হয়।
৪১) কিছু কিছু পুরুষ আছে যারা রূপবতী তরুণীদের অগ্রাহ্য করে একধরনের আনন্দ পায়। সচরাচর এরা নিঃসঙ্গ ধরনের পুরুষ হয়, এবং নারী সঙ্গের জন্যে তীব্র বাসনা বুকে পুষে রাখে।
৪২) মানুষ খুবই স্বাধীন প্রাণী কিন্তু অদ্ভুত কারণে সে ভালবাসে শিকল পরে থাকতে।
৪৩) যুদ্ধ এবং প্রেমে কোনো কিছু পরিকল্পনা মতো হয় না।
৪৪) ভালবাসাবাসির জন্যে অনন্তকালের প্রয়োজন নেই। একটি মুহূর্তই যথেষ্ট…
৪৫) বেঁচে থাকার মত আনন্দ আর কিছুই নেই। কত অপূর্ব দৃশ্য চারিদিকে। মন দিয়ে আমরা কখনো তা দেখি না। যখন সময় শেষ হয়ে যায়, তখনি শুধু হাহাকারে হৃদয় পূর্ণ হয়।
৪৬) দুঃসময়ে কোনো অপমান গায়ে মাখতে হয় না।
৪৭) ভালোবাসা ও ঘৃনা দুটাই মানুষের চোখে লিখা থাকে!
৪৮) ভাল লাগা এমন এক জিনিস যা একবার শুরু হলে সব কিছুই ভালো লাগতে থাকে।
৪৯) মিথ্যা হলো শয়তানের বিয়ের মন্ত্র। মিথ্যা বললেই শয়তানের বিয়ে হয়। বিয়ে হওয়া মানেই সন্তান-সন্ততি হওয়া। একটা মিথ্যার পর আরো অনেকগুলি মিথ্যা বলতে হয় এই কারণেই। পরের মিথ্যাগুলি শয়তানের সন্তান।
৫০) হাসিতে খুব সহজেই মানুষকে চেনা যায়। সব মানুষ একই ভঙ্গিতে কাঁদে কিন্তু হাসার সময় একেক জন একেক রকম করে হাসে

৫১#

“মেয়েরা অনেক শক্ত ধরনের হয়। ছেলেরা তা হয় না। বাইরে থেকে তাদের শক্ত মনে হলেও আসলে তারা তা না।”
—হুমায়ূন আহমেদ (এপিটাফ)

৫২#

বোকা মেয়েরা ঝামেলা করে না। বাবা-মায়ের কথা মেনে নেয়। ঝামেলা করে বুদ্ধিমতীরা।
—হুমায়ূন আহমেদ

৫৩#

মানুষ শুধু যে মানুষের কাছ থেকে শিখবে তা না। পশু পাখির কাছ থেকে অনেক কিছু শেখা যায়।
―হুমায়ূন আহমেদ

৫৪#

“যে মানুষ নিঃশব্দে হাসে তাহার বিষয়ে খুব সাবধান। দুই ধরনের মানুষ নিঃশব্দে হাসে- অতি উঁচু স্তরের সাধক এবং অতি নিম্নশ্রেণীর পিশাচ চরিত্রের মানুষ।”
―হুমায়ূন আহমেদ (তোমাদের এই নগরে)

৫৫#

চোখের দেখাতে প্রেম গল্প উপন্যাসে হয়। বাস্তবে প্রেমে পড়ার জন্য একজনকে অন্যজনের কাছাকাছি যেতে হয়।
—হুমায়ূন আহমেদ (আশাবরী)

৫৬#

কান্নার সঙ্গে তো সমুদ্রের খুব মিল আছে। সমুদ্রের জল নোনা। চোখের জল নোনা। সমুদ্রে ঢেউ ওঠে। কান্নাও আসে ঢেউয়ের মতো।
—হুমায়ূন আহমেদ

৫৭#

ঘুমন্ত মানুষের সঙ্গে কথা বলা খুব আনন্দের ব্যাপার। যার সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে সে পাশেই আছে অথচ কিছুই শুনছেনা।
—হুমায়ূন আহমেদ

৫৮#

অস্বস্তি কাটিয়ে ওঠার ক্ষমতা ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের বেশি। তারা যেকোনো পরিস্থিতি অতি দ্রুত সামাল দিতে পারে। পরম শত্রুকেও হাসিমুখে জিজ্ঞেস করতে পারে -তারপর ভাই কী খবর?
―হুমায়ূন আহমেদ (মেঘ বলেছে যাব যাব)

৫৯#

প্রেম হয় শুধু দেখা ও চোখের ভাল লাগা থেকে, রাগ থেকে প্রেম হয়, ঘৃণা থেকে প্রেম হয়, প্রেম হয় অপমান থেকে, এমনকি প্রেম হয় লজ্জা থেকেও। প্রেম আসলে লুকিয়ে আছে মানবসম্প্রদায়ের প্রতিটি ক্রোমসমে। একটু সুযোগ পেলেই সে জেগে উঠে।
―হুমায়ূন আহমেদ

৬০#

এই পৃথিবীতে প্রিয় মানুষগুলোকে ছাড়া বেঁচে থাকাটা কষ্টকর কিন্তু অসম্ভব কিছু নয়। কারো জন্য কারো জীবন থেমে থাকে না, জীবন তার মতই প্রবাহিত হবে।
―হুমায়ূন আহমেদ

৬১#

“আজকাল অধিকাংশ মায়েরাই মেয়েদের ভয় পায়।”
—হুমায়ূন আহমেদ (ময়ূরাক্ষী)

৬২#

ভালোবাসায় যেমন স্বর্গের সুখের মতো কিছু মুহূর্ত থাকে। ঠিক তেমনি নরকের কষ্টের মতোও কিছু দুঃখ থাকবে। এটাই স্বাভাবিক।
―হুমায়ূন আহমেদ

৬৩#

“রুচির রহস্য ক্ষুধায়। যেখানে ক্ষুধা নেই সেখানে রুচিও নেই।”
―হুমায়ূন আহমেদ (বৃহন্নলা)

৬৪#

“সব কষ্টই মানুষের একসময় শেষ হয়ে যায়। মানুষের কষ্ট গ্যাস বেলুনের মতো, উঁচুতে উঠে থাকে – এক সময় না এক সময় সেই বেলুন নেমে আসতে থাকে। বেলুনভর্তি গ্যাস থাকে ঠিকই, তবে গ্যাসের বেলুনকে উড়িয়ে রাখার ক্ষমতা থাকে না।”
―হুমায়ূন আহমেদ (মেঘ বলেছে যাব যাব)

৬৫#

আমি কখনো রূপাকে চিঠি লিখি নি। একবার হঠাৎ একটি চিঠি লিখতে ইচ্ছা হলো। লিখতে বসে দেখি কী লিখব ভেবে পাচ্ছি না। অনেকবার করে একটি লাইন লিখলাম: রূপা তুমি কেমন আছ? সমস্ত পাতা জুড়ে একটি মাত্র বাক্য। সেই চিঠির উত্তর রূপা খুব রাগ করে করে লিখল: তুমি এত পাগল কেন? এতদিন পর একটা চিঠি লিখলে, তারমধ্যেও পাগলামি । কেন এমন কর? তুমি কি ভাবো এইসব পাগলামি দেখে আমি তোমাকে আরো বেশি ভালোবাসব?
—হুমায়ূন আহমেদ (ময়ুরাক্ষী)

আরো পড়ুন   রুদ্র গোস্বামী এর উক্তি : ২০ টি জনপ্রিয় পঙক্তি

৬৬#

“সময় নেতা তৈরি করে। ঠিক সময়ে ঠিক নেতা এই কারণেই বের হয়ে আসে।”
―হুমায়ূন আহমেদ (চাঁদের আলোয় কয়েকজন যুবক)

৬৭#

যে সুন্দর সে সব সময়েই সুন্দর। মাথা ভর্তি চুল থাকলেও সুন্দর, চুল না থাকলেও সুন্দর।
—হুমায়ূন আহমেদ

৬৮#

“আলো যেমন চারপাশ আলো করে তোলে একজন পবিত্র মানুষও তার চারপাশ আলো করে তুলবেই।”
―হুমায়ূন আহমেদ (পারাপার)

৬৯#

“রিকশায় চড়ায় একটা রাজকীয় ব্যাপার আছে। মাথা সামান্য উচু করলেই আকাশ দেখতে দেখতে যাওয়া যায়।”
―হুমায়ূন আহমেদ (কবি)

৭০#

“ধুমপানও অভ্যাসের ব্যাপার। অভ্যাস না থাকলে সিগারেটের ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে আসবে। আবার যারা অভ্যস্ত তারা পাগল হয়ে থাকে এই ধোঁয়াটার জন্য।”
―হুমায়ূন আহমেদ

৭১#

“হঠাৎ দেখলাম তোমার চোখ ভর্তি পানি! তখন আমার যে কী আনন্দ হলো! ভাবলাম, তোমাকে কিছুদিন কষ্ট দিয়ে দেখি। আনন্দেকে তীব্র করার জন্য কষ্টের প্রয়োজন আছে। তাই না?”
—হুমায়ূন আহমেদ (তেতুল বনে জোসনা)

৭২#

মেঘ দেখতে সব মেয়েদেরই বোধ হয় ভালো লাগে।
—হুমায়ূন আহমেদ (জনম জনম)

৭৩#

আমরা যাদের পছন্দ করি, তাদের কড়া কথাও আমাদের ভালো লাগে।
—হুমায়ূন আহমেদ (এইসব দিনরাত্রি)

৭৪#

“পুরুষ এবং মহিলার মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। একজন পুরুষের রাগ করার যতটা অধিকার, একজন মেয়ের কিন্তু ততটা অধিকার নেই।”
—হুমায়ূন আহমেদ (মৃন্ময়ী)

৭৫#

“কাওকে খুশি হতে দেখলে আমার ভালো লাগে।”
—হুমায়ূন আহমেদ (আমার আপন আঁধার)

৭৬#

“পুলিশরা উঁচুদরের আসামিদের ভাল খাতির করে। চা সিগারেট খাওয়ায়।”
—হুমায়ূন আহমেদ

৭৭#

“খুব ঘনিষ্ঠ দুজন মানুষের মাঝখানেও বোধহয় পর্দা থাকে। কারো পর্দা খুব ভারি, কারো পর্দা খুব হালকা স্বচ্ছ মসলিনের। সব দেখা যায়, তারপরও অনেক কিছু দেখা যায়না।”
—হুমায়ূন আহমেদ (এপিটাফ)

৭৮#

‘ভদ্রলোক লজ্জ্বা পেলে দেখতে ভালো লাগে। চোখ-মুখ লাল হয়ে যায়। ঠিকমত কথা বলতে পারে না। তোতলাতে থাকে।’
―হুমায়ূন আহমেদ (গৌরীপুর জংশন)

৭৯#

বুদ্ধিমতীরা নিজেকে ভালোবাসে অন্য কাউকে তারা ভালোবাসতে পারে না। ভালোবাসার ভান করে।
—হুমায়ূন আহমেদ

You cannot copy content of this page