গত ১০ সেপ্টেম্বর চুরিকৃত গরু উদ্ধার করা হয়। চোরকে বেধে মার ধোর করা হয় এবং গরুর মালিকে গরু ফেরত দেয়া হয়। গরুর মালিক গরু পেয়ে অনেক খুশি, কারন সে লোন নিয়ে গরুটা কিনেছে বলে জানা যাই।
তবে শোনা যাচ্ছে কিছু দুষ্কৃতিকারীরা মোটা অংকের চাঁদা ধরেছে, কিন্ত এখানে গরুর মালিকের সাথে ব্যাবসা করতে দুষ্কৃতিকারীরা এমন চাঁদা ধরেছে কিনা তা জানতে পারব যদি এই চাঁদার টাকা দেয়া হয়। কারণ আমরা প্রমাণসহ জানতে পেরেছি যার জানমাল বা সম্পদ সে ফেরত পেয়েছে।
কারন মালিক গরু পেয়ে গেছে, এবং চোরের শাস্তি দেয়া হয়েছে, তবুও এখানে কেন চাঁদার কথা উঠবে???
তাহলে এটি কি মালিক এবং দুষ্কৃতিকারীদের পরিকল্পনা অনুযায়ী করেছে???
দুষ্কৃতিকারীদের চাঁদার কারনে, দুষ্কৃতিকারীদের সাথে গ্রামে মারা মারি হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। এজন্য পুলিশ অথবা র্যাব হেফাজতে চাই বাগাচাড়া গ্রাম বাসি।
এজন্য আমরা ঝিনাইদাহ, হরিনাকুন্ডূ পুলিশ সুপারের সাথে যোগাযোগ করে সর্বোশেষ তথ্য অনুযায়ী, যদি পুলিশ অথবা র্যাব হেফাজতের প্রয়োজন হয় তাহলে পাঠানো হবে।
আমাদের সর্বোশেষ আপডেট অনুযায়ী গ্রামের পরিস্থিতি ভালো। চাঁদার কথা উঠলে এবং গ্রামের অবস্থা খারাপ হলেই পুলিশ অথবা র্যাব হাজির হবে বলে জানা যাচ্ছে।